সমগ্র বিশ্ব ডিজিটাল যুগে প্রবেশ করেছে। প্রযুক্তি আজ মানুষের জীবনের সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে রয়েছে, সে ব্যবসাই হোক বা, যোগাযোগ, ভ্রমণ, স্বাস্থ্য বা শিক্ষাই হোক না কেন। বিশ্বব্যাপী, শিক্ষাক্ষেত্রগুলি প্রযুক্তিকে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করছে, এবং উন্নত প্রযুক্তির প্রয়োগ এই ক্ষেত্রে বিস্ময় সৃষ্টি করছে। এই দ্রুত পরিবর্তিত প্রযুক্তিগুলির মধ্যে প্রধান হল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স), এবং এর প্রভাবগুলি সুদূরপ্রসারী। যদিও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তাত্ত্বিক ভিত্তি কয়েক দশক পুরোনো, কমোডিটি কম্পিউটিং হার্ডওয়্যারের বিস্তার এটিকে আগের চেয়ে আরও বেশি সহজলভ্য এবং ব্যবহারযোগ্য করে তুলছে।
সাম্প্রতিক দশকে ভারতে স্কুল-স্তরের শিক্ষা উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হয়েছে, যেখানে 90-এর দশকের থেকে বেশি অনুপাতে নাম নথিভুক্তি হয়েছে এবং আগের চেয়ে বেশি বাজেট বরাদ্দ হয়েছে। যদিও, ছাত্র ধরে রাখার হারের হ্রাস এবং শিক্ষার ফলাফলের হিমশৈল স্বরূপ উন্নতি এখনও ভারতকে বিশ্বমানের সাথে নিজেদের সমকক্ষ করে তোলার ক্ষেত্রে প্রতিকূলতা তৈরি করছে। ভারতের শিক্ষার পরিবেশের বেশিরভাগ পরিবর্তন সাধারণত বেসরকারী ক্ষেত্রে শুরু হয়, ভারতের মূখ্য বিদ্যালয়গুলিতে তথ্য-চালিত পদ্ধতিগুলির নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে।
উন্নত ডেটা মাইনিং, বিষয়বস্তুর উপলব্ধি, ছাত্র-ছাত্রীদের বিশ্লেষণ এবং শিক্ষকের দায়িত্ব বৃদ্ধি শেখার ফলাফলের উন্নতির উজ্জ্বল সম্ভাবনা দেখাচ্ছে এবং একইসাথে তিনটি ভিত্তি, শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির ঐতিহ্যগত শিক্ষার চিরাচরিত প্রথাগুলিকে ভাঙ্গতে সাহায্য করছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা-ভিত্তিক প্রযুক্তি ক্ষেত্র সমগ্র দেশ জুড়ে শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যক্তিগতকৃত পাঠক্রম এবং শেখার নির্দেশাবলী তৈরি করে, শিক্ষার্থীদের শিক্ষাগত এবং আচরণগত দুর্বলতা চিহ্নিত করে, এবং সময়-সাপেক্ষ এবং পুনরাবৃত্তিমূলক কাজগুলিকে স্বয়ংক্রিয় করে যা শিক্ষকদের পড়ানোর প্রতি গভীর মনোনিবেশ করতে সাহায্য করে।
একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা-চালিত এড-টেক প্ল্যাটফর্ম যা একটি সুপরিকল্পিত শিক্ষামূলক জ্ঞানভান্ডার, উৎকৃষ্ট বিষয়বস্তুর স্বয়ংক্রিয়তা এবং নিরাময়মূলক স্তম্ভের উপর নির্মিত । এটি একটি শিক্ষামূলক তথ্যভান্ডার যা ছাত্রদের আদানপ্রদান তথ্যের বিস্তৃত পরিসরকে এবং উৎকৃষ্ট শিক্ষকতা পদ্ধতিকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারে যা শিক্ষার্থী জীবনকে ব্যপক হারে প্রভাবিত করতে পারে।
পুরো প্রবন্ধটি এখান থেকে ডাউনলোড করো।